লেটস টক অ্যাবাউট সেক্স
একটা হেটারোসেক্সুয়াল সম্পর্কের শুরুতে যৌন আকাঙ্খা থাকবেই।সেটা কম-বেশি হতে পারে। তবে এই আকাঙ্খার স্থায়ীত্ব খুব বেশি নয়। শরীরের চাহিদা শেষ হয়ে গেলে সেই আকাঙ্খাও শেষ হয়ে যায়। তাই বলে এই আকাঙ্খা অনেকেই স্বীকার করতে চায় না। একটা সম্পর্কের ক্ষেত্রে এই আকাঙ্ক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম।
এখন শুধুমাত্র যৌন আকাঙ্খা দিয়ে যে সম্পর্কগুলো তৈরি হয় তার স্থায়ীত্বকাল খুবই কম হয় সাধারণত। যৌন আকর্ষণের বাইরেও অনেক কিছু আছে যেগুলো একটা সম্পর্ককে দৃঢ়তা দেয়। কিন্তু ধর্মগুলো যেহেতু নর-নারীর এই সম্পর্কগুলোকে পাপ মনে করে তাই এসব সম্পর্ক নিয়ে কোথাও খুব বেশি আলাপ হয় না। তারা একটা সামাজিক দায়বদ্ধতার মধ্যে সবকিছুকে বেঁধে ফেলতে যায়। ফলশ্রুতিতে মানুষের মস্তিষ্ক এসব নিয়ে চিন্তা করাটাও পাপ মনে করে। কিন্তু স্বাভাবিক তাড়না থেকে ধার্মিকরাও এই পাপকর্ম করতে একটুও দ্বিধা করে না। যে সম্পর্কগুলো সবচেয়ে মধুর হতে পারতো, সবচেয়ে পবিত্র হওয়া উচিত ছিলো- সেগুলো আমাদের অবচেতন অন্যায় মনে করে। আমরা একটা দ্বৈত সত্বা নিয়ে সমাজে চলি।
আবার একজন মানুষ একইসময় একজন মানুষের সাথেই সম্পর্কের দায়বদ্ধতায় জড়াতে পারে। একজনের সাথে কমিটেড থাকলে আর কারও সাথে তার সম্পর্কে জড়ানোটা ন্যায়,অন্যায় নাকি স্বাভাবিক তাড়না সেটাও একটা বড়
মুসলমান পুরুষদের ক্ষেত্রে এটা অন্যায় মনেই হয় না। কারন ইসলাম তাকে একাধিক সম্পর্কে জড়াতে শুধু বৈধতা দেয় না, উদ্বুদ্ধ করে। কিন্তু মুসলিমরা আবার নারীর ক্ষেত্রে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পোষন করে। আবার সেক্যুলার সমাজ এসব নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত। তাই সম্পর্কগুলো আনন্দময় এবং সৎ করতে এসব নিয়ে মন খুলে কথা বলতে হবে। সেই সুযোগ এইদেশে নেই। তাইতো সম্পর্কের জটিলতার কারনে মা তার সন্তানকে হত্যা করছে,পিতা তার ছেলেকে মেরে ফেলছে আর স্বামী তার স্ত্রীকে নির্যাতন করছে। শুধুমাত্র সম্পর্কের জটিলতার কারনে কত শিশু তার শৈশব হারায়, কত কিশোর-কিশোরী জীবনের মূল্য হারায়, কত যুবক-যুবতীর জীবন ধ্বংস হয়ে যায়। সেটা দেখেও আমরা চোখ মেলে ঘুমাই।
এখন শুধুমাত্র যৌন আকাঙ্খা দিয়ে যে সম্পর্কগুলো তৈরি হয় তার স্থায়ীত্বকাল খুবই কম হয় সাধারণত। যৌন আকর্ষণের বাইরেও অনেক কিছু আছে যেগুলো একটা সম্পর্ককে দৃঢ়তা দেয়। কিন্তু ধর্মগুলো যেহেতু নর-নারীর এই সম্পর্কগুলোকে পাপ মনে করে তাই এসব সম্পর্ক নিয়ে কোথাও খুব বেশি আলাপ হয় না। তারা একটা সামাজিক দায়বদ্ধতার মধ্যে সবকিছুকে বেঁধে ফেলতে যায়। ফলশ্রুতিতে মানুষের মস্তিষ্ক এসব নিয়ে চিন্তা করাটাও পাপ মনে করে। কিন্তু স্বাভাবিক তাড়না থেকে ধার্মিকরাও এই পাপকর্ম করতে একটুও দ্বিধা করে না। যে সম্পর্কগুলো সবচেয়ে মধুর হতে পারতো, সবচেয়ে পবিত্র হওয়া উচিত ছিলো- সেগুলো আমাদের অবচেতন অন্যায় মনে করে। আমরা একটা দ্বৈত সত্বা নিয়ে সমাজে চলি।
আবার একজন মানুষ একইসময় একজন মানুষের সাথেই সম্পর্কের দায়বদ্ধতায় জড়াতে পারে। একজনের সাথে কমিটেড থাকলে আর কারও সাথে তার সম্পর্কে জড়ানোটা ন্যায়,অন্যায় নাকি স্বাভাবিক তাড়না সেটাও একটা বড়
মুসলমান পুরুষদের ক্ষেত্রে এটা অন্যায় মনেই হয় না। কারন ইসলাম তাকে একাধিক সম্পর্কে জড়াতে শুধু বৈধতা দেয় না, উদ্বুদ্ধ করে। কিন্তু মুসলিমরা আবার নারীর ক্ষেত্রে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পোষন করে। আবার সেক্যুলার সমাজ এসব নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত। তাই সম্পর্কগুলো আনন্দময় এবং সৎ করতে এসব নিয়ে মন খুলে কথা বলতে হবে। সেই সুযোগ এইদেশে নেই। তাইতো সম্পর্কের জটিলতার কারনে মা তার সন্তানকে হত্যা করছে,পিতা তার ছেলেকে মেরে ফেলছে আর স্বামী তার স্ত্রীকে নির্যাতন করছে। শুধুমাত্র সম্পর্কের জটিলতার কারনে কত শিশু তার শৈশব হারায়, কত কিশোর-কিশোরী জীবনের মূল্য হারায়, কত যুবক-যুবতীর জীবন ধ্বংস হয়ে যায়। সেটা দেখেও আমরা চোখ মেলে ঘুমাই।
Comments
Post a Comment