মানুষ তার দুঃখের গল্পগুলো শোনাতে চায়। সবাইকে নয়। নিশ্চয়ই অল্পকিছু মানুষকে। তাদের আকৃষ্ট করতে চায় নিজের দিকে। হয়তো এই গল্প শুনিয়ে সে কিছুটা ভারমুক্ত হতে চায়। হয়তোবা কিছুটা সিমপ্যাথি পেতে চায়। হয়তোবা কিছুটা ভালোবাসা পেতে চায়। আবার এমনও হতে পারে সে তার অতৃপ্ত কামনাকে তৃপ্ত করতে চায়। একটা ছেলে একজন অপরিচিত মেয়ের কাছে তার দুঃখের গল্পগুলো যতটা আগ্রহ নিয়ে শোনায়, একজন ছেলের কাছে কি ততটা আগ্রহ নিয়ে শোনায় কিংবা একজন মেয়ে তার প্রাক্তন প্রেমিকের কথা একজন ছেলের কাছে যতটা আবেগ নিয়ে বলে ততটা কি একজন মেয়ের কাছে বলতে পারেপারে না। আমরা দুঃখের গল্প বলার সঙ্গী খুঁজে ফিরি। সেই সঙ্গীর সাথে শুধু গল্প করতে চাই এমনটা নয়। সেই সঙ্গীর সাথে আমরা সঙ্গমেও লিপ্ত হতে চাই। এরমধ্যে কোন অস্বাভাবিকতা নেই। এটাই স্বাভাবিক। এখন এই বন্ধুত্বকে আমরা প্রেম বলবো নাকি অন্যনামে সজ্ঞায়িত করবো সেটা আমার জানা নেই। তবে দুজনের কমিটমেন্ট যদি স্পষ্ট থাকে তবে আমি এরমাঝে কোন অপরাধ দেখি না।
করোনা নিয়ে শিশুদের সাথে আলোচনা
করোনা নামক মহামারীতে আজ পুরো পৃথিবী স্তব্ধ। বন্দীজীবনে আমরা সবাই কিছু না কিছু মানসিক জটিলতায় ভুগছি। তবে সবথেকে বেশি সমস্যায় রয়েছে শিশুরা। তারা উচ্ছ্বল, খোলামেলা জীবনকে ছুটি দিয়ে ঘরবন্দী জীবন কাটাতে বাধ্য হচ্ছে । এই সময়টাতে বৈশ্বিক এই মহামারী নিয়ে আপনার সন্তানের সাথে খোলা মনে আলোচনা করুন। প্রথমত, আপনার সন্তানের সাথে মহামারী নিয়ে আলোচনা শুরু করুন। জানার চেষ্টা করুন সে কতটা জানতে পেরেছে। এই বিষয়ে তারা কি কি সতর্কতা অবলম্বন করছে সেটাও জানার চেষ্টা করুন। আপনাকে এটা নিশ্চিত করতে হবে যেন তারা সহজে এ বিষয়ে আপনাকে প্রশ্ন করতে পারে। সর্বপরি এই মহামারির সময় আপনার সন্তানের সাথে বন্ধুর মত সম্পর্ক গড়ে তুলুন। একসাথে ছবি আকা,গল্পের বই পড়া অথবা খেলার মাধ্যমে তার সাথে খোলামনে কথা বলা শুরু করতে পারেন। খুব ছোট হলে এ বিষয়ে আলোচনা না করাটাই উত্তম। তাদেরকে পরিষ্কার -পরিচ্ছন্নতার সাধারন বিধি-নিষেধগুলো মেনে চলতে উৎসাহিত করুন। পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল তাদের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেয়া। বিশ্বের সকলের ন্যায় শিশুদেরও অধিকার রয়েছে মহামারী সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাবার। আপনি কোন প্রশ্নের উত্তর না জানলে এড়িয়ে য
Comments
Post a Comment