মানুষ তার দুঃখের গল্পগুলো শোনাতে চায়। সবাইকে নয়। নিশ্চয়ই অল্পকিছু মানুষকে। তাদের আকৃষ্ট করতে চায় নিজের দিকে। হয়তো এই গল্প শুনিয়ে সে কিছুটা ভারমুক্ত হতে চায়। হয়তোবা কিছুটা সিমপ্যাথি পেতে চায়। হয়তোবা কিছুটা ভালোবাসা পেতে চায়। আবার এমনও হতে পারে সে তার অতৃপ্ত কামনাকে তৃপ্ত করতে চায়। একটা ছেলে একজন অপরিচিত মেয়ের কাছে তার দুঃখের গল্পগুলো যতটা আগ্রহ নিয়ে শোনায়, একজন ছেলের কাছে কি ততটা আগ্রহ নিয়ে শোনায়🤔 কিংবা একজন মেয়ে তার প্রাক্তন প্রেমিকের কথা একজন ছেলের কাছে যতটা আবেগ নিয়ে বলে ততটা কি একজন মেয়ের কাছে বলতে পারে🤔পারে না। আমরা দুঃখের গল্প বলার সঙ্গী খুঁজে ফিরি। সেই সঙ্গীর সাথে শুধু গল্প করতে চাই এমনটা নয়। সেই সঙ্গীর সাথে আমরা সঙ্গমেও লিপ্ত হতে চাই। এরমধ্যে কোন অস্বাভাবিকতা নেই। এটাই স্বাভাবিক। এখন এই বন্ধুত্বকে আমরা প্রেম বলবো নাকি অন্যনামে সজ্ঞায়িত করবো সেটা আমার জানা নেই। তবে দুজনের কমিটমেন্ট যদি স্পষ্ট থাকে তবে আমি এরমাঝে কোন অপরাধ দেখি না।

Comments

Popular posts from this blog

করোনা নিয়ে শিশুদের সাথে আলোচনা