আমার মা নেই। নেই মানে নেই। তার আর কোন অস্তিত্ব নেই। অস্তিত্ব আছে শুধু আমার কল্পনায়। অনন্ত জীবনের কথা আমাদের ক্রিয়েচারে লেখা আছে। সেই অনন্ত জীবন কেমন হবে সেটা মানুষ জানে। কি হাস্যকর কথাবার্তা। মহাবিশ্বের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র একটি ছায়াপথের মাঝারি মানের একটা নক্ষত্রের একটি গ্রহ পৃথিবী। তার একটি ক্ষুদ্র প্রজাতি মানুষ। তারা আরও শত শত বছর আগে জেনে গেছে অনন্ত জীবনের সন্ধান। কি অদ্ভুত। কি রোমাঞ্চকর। কতটা ব্রিলিয়ান্ট ছিলেন সেই মহামানবেরা। তাদের জীবনব্যবস্থা আমাদের জন্য অনুকরণীয়। যতদিন এই মানব প্রজাতি টিকে থাকবে আমাদের তাদেরকে অনুকরন করে যেতে হবে। না করলে অনন্তকাল নরকে পুড়তে হবে। কি ভয়ানক।
করোনা নিয়ে শিশুদের সাথে আলোচনা
করোনা নামক মহামারীতে আজ পুরো পৃথিবী স্তব্ধ। বন্দীজীবনে আমরা সবাই কিছু না কিছু মানসিক জটিলতায় ভুগছি। তবে সবথেকে বেশি সমস্যায় রয়েছে শিশুরা। তারা উচ্ছ্বল, খোলামেলা জীবনকে ছুটি দিয়ে ঘরবন্দী জীবন কাটাতে বাধ্য হচ্ছে । এই সময়টাতে বৈশ্বিক এই মহামারী নিয়ে আপনার সন্তানের সাথে খোলা মনে আলোচনা করুন। প্রথমত, আপনার সন্তানের সাথে মহামারী নিয়ে আলোচনা শুরু করুন। জানার চেষ্টা করুন সে কতটা জানতে পেরেছে। এই বিষয়ে তারা কি কি সতর্কতা অবলম্বন করছে সেটাও জানার চেষ্টা করুন। আপনাকে এটা নিশ্চিত করতে হবে যেন তারা সহজে এ বিষয়ে আপনাকে প্রশ্ন করতে পারে। সর্বপরি এই মহামারির সময় আপনার সন্তানের সাথে বন্ধুর মত সম্পর্ক গড়ে তুলুন। একসাথে ছবি আকা,গল্পের বই পড়া অথবা খেলার মাধ্যমে তার সাথে খোলামনে কথা বলা শুরু করতে পারেন। খুব ছোট হলে এ বিষয়ে আলোচনা না করাটাই উত্তম। তাদেরকে পরিষ্কার -পরিচ্ছন্নতার সাধারন বিধি-নিষেধগুলো মেনে চলতে উৎসাহিত করুন। পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল তাদের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেয়া। বিশ্বের সকলের ন্যায় শিশুদেরও অধিকার রয়েছে মহামারী সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাবার। আপনি কোন প্রশ্নের উত্তর না জানলে এড়িয়ে য
Comments
Post a Comment