মাঝে মাঝে অপরাধী স্বত্বাটার লাগাম ছেড়ে দেই,মাঝে মাঝে হাত ফসকে ছুটে যায় লাগামটা। রক্ত-মাংসের দেখা পেলেই ঝাপিয়ে পড়ে দুর্নিবার গতিতে। নাক,চোখ,মুখ,মস্তিষ্ক সব দিয়ে চেটেপুটে খেয়ে ফেলতে উদ্যত হয়। আবার নিজেকে গুটিয়ে নেয় নিজের কোমল গন্ডিতে। বসে বসে ওর অপরাধগুলো দেখে,উপভোগ করে,লজ্জা পায়,রেগে যায়। কখনও মনে হয় স্বাভাবিক তাড়না,কখনওবা তীব্র হাহাকার, কখনওবা সুতীক্ষ্ম অন্ধকার। বসে বসে হিসেব কষে। কোথায় এর উৎপত্তি, কিসেইবা ওর প্রাপ্তি,আর কিসেইবা ওর সমাপ্তি। ওর রুপটা ঠিক জারিফের মতোই। বুয়েটের শিক্ষার্থী। একই শিক্ষায় বেড়ে উঠেছে ওরা। যৌনতা শিখেছে চটি পড়ে আর পর্নোগ্রাফি দেখে। এইভাবেই বেড়ে উঠছে সমাজটা। যৌনতা নিয়ে সঠিক শিক্ষাটার বড় অভাব অনুভব করি৷ তাই জানার চেষ্টা করি,জানানোর চেষ্টা করি।
করোনা নিয়ে শিশুদের সাথে আলোচনা
করোনা নামক মহামারীতে আজ পুরো পৃথিবী স্তব্ধ। বন্দীজীবনে আমরা সবাই কিছু না কিছু মানসিক জটিলতায় ভুগছি। তবে সবথেকে বেশি সমস্যায় রয়েছে শিশুরা। তারা উচ্ছ্বল, খোলামেলা জীবনকে ছুটি দিয়ে ঘরবন্দী জীবন কাটাতে বাধ্য হচ্ছে । এই সময়টাতে বৈশ্বিক এই মহামারী নিয়ে আপনার সন্তানের সাথে খোলা মনে আলোচনা করুন। প্রথমত, আপনার সন্তানের সাথে মহামারী নিয়ে আলোচনা শুরু করুন। জানার চেষ্টা করুন সে কতটা জানতে পেরেছে। এই বিষয়ে তারা কি কি সতর্কতা অবলম্বন করছে সেটাও জানার চেষ্টা করুন। আপনাকে এটা নিশ্চিত করতে হবে যেন তারা সহজে এ বিষয়ে আপনাকে প্রশ্ন করতে পারে। সর্বপরি এই মহামারির সময় আপনার সন্তানের সাথে বন্ধুর মত সম্পর্ক গড়ে তুলুন। একসাথে ছবি আকা,গল্পের বই পড়া অথবা খেলার মাধ্যমে তার সাথে খোলামনে কথা বলা শুরু করতে পারেন। খুব ছোট হলে এ বিষয়ে আলোচনা না করাটাই উত্তম। তাদেরকে পরিষ্কার -পরিচ্ছন্নতার সাধারন বিধি-নিষেধগুলো মেনে চলতে উৎসাহিত করুন। পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল তাদের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেয়া। বিশ্বের সকলের ন্যায় শিশুদেরও অধিকার রয়েছে মহামারী সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাবার। আপনি কোন প্রশ্নের উত্তর না জানলে এড়িয়ে য
Comments
Post a Comment