বন্যাদূর্গত মানুষদের নিয়ে সোস্যালের গোয়ালে কত-শত পোস্ট। সাহায্যের জন্য কতশত বিকাশ আ্যকাউন্ট। এসব দেখে ব্যস্ত জীবনের খোলসটা ফেলে নিজেরও মাঝে মাঝে ছুটে যেতে মন চায়। তবু এক অব্যক্ত অভিন্নতায় বন্যাদূর্গত মানুষগুলোর মতো বেঁচে থাকার লড়াই চালিয়ে যাই।আকস্মিক বিপদে ওদের সাহায্য করার মানুষের কোনো অভাব নেই। সরকার,বিরোধীদল,আস্তিক, নাস্তিক,মিডিয়া,সোস্যাল মিডিয়া সবাই আছে। কিন্তু এই আকস্মিক বিপর্যয় কেটে যাওয়ার পর আর কাউকে পাওয়া যাবে কি? নিজের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে ধীরে ধীরে গড়ে তোলা স্বপ্ন বানের জলে ভেসে গেছে। দু'মুঠো খাওয়ার লড়াইয়ের মাঝে ওরা অনেকেই একদিন ভুলে যাবে ওদেরও স্বপ্ন ছিলো। এরকম লক্ষ লক্ষ স্বপ্ন প্রতিদিনই শ্মশানে যায়। আমরা শুধু বেঁচে থাকার লড়াইয়ের জন্যই জন্মাই, মার খাই, মরে যাই।
করোনা নিয়ে শিশুদের সাথে আলোচনা
করোনা নামক মহামারীতে আজ পুরো পৃথিবী স্তব্ধ। বন্দীজীবনে আমরা সবাই কিছু না কিছু মানসিক জটিলতায় ভুগছি। তবে সবথেকে বেশি সমস্যায় রয়েছে শিশুরা। তারা উচ্ছ্বল, খোলামেলা জীবনকে ছুটি দিয়ে ঘরবন্দী জীবন কাটাতে বাধ্য হচ্ছে । এই সময়টাতে বৈশ্বিক এই মহামারী নিয়ে আপনার সন্তানের সাথে খোলা মনে আলোচনা করুন। প্রথমত, আপনার সন্তানের সাথে মহামারী নিয়ে আলোচনা শুরু করুন। জানার চেষ্টা করুন সে কতটা জানতে পেরেছে। এই বিষয়ে তারা কি কি সতর্কতা অবলম্বন করছে সেটাও জানার চেষ্টা করুন। আপনাকে এটা নিশ্চিত করতে হবে যেন তারা সহজে এ বিষয়ে আপনাকে প্রশ্ন করতে পারে। সর্বপরি এই মহামারির সময় আপনার সন্তানের সাথে বন্ধুর মত সম্পর্ক গড়ে তুলুন। একসাথে ছবি আকা,গল্পের বই পড়া অথবা খেলার মাধ্যমে তার সাথে খোলামনে কথা বলা শুরু করতে পারেন। খুব ছোট হলে এ বিষয়ে আলোচনা না করাটাই উত্তম। তাদেরকে পরিষ্কার -পরিচ্ছন্নতার সাধারন বিধি-নিষেধগুলো মেনে চলতে উৎসাহিত করুন। পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল তাদের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেয়া। বিশ্বের সকলের ন্যায় শিশুদেরও অধিকার রয়েছে মহামারী সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাবার। আপনি কোন প্রশ্নের উত্তর না জানলে এড়িয়ে য
Comments
Post a Comment